পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলায় [ pahalgam terror attack today ]সন্ত্রাসীরা পুরুষদের হত্যা করেছিল, কিন্তু নারীদের ছেড়ে দিল, কিন্তু নারীদের ছেড়ে দিয়েছিল। কেন?

0
পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা – সন্ত্রাসীরা পুরুষদের হত্যা করেছিল, কিন্তু নারীদের ছেড়ে দিয়েছিল। কেন?

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা, সন্ত্রাসীরা পুরুষদের হত্যা করেছিল, কিন্তু নারীদের ছেড়ে দিয়েছিল। কেন?

সন্ত্রাসীরা কি কাউকে ছেড়ে দেয়?
না, তাহলে নারীদের কেন ছেড়ে দেওয়া হলো?


কারণ, তারা ফিরে যাক —
এবং বলুক কীভাবে ধর্ম জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, পরিচয় নির্ধারণ করা হয়েছিল…
তারপর পুরুষদের বেছে বেছে কপালে গুলি করা হয়েছিল।
এটা শুধু হত্যাকাণ্ড বা রক্তপাত ছিল না, এটা ছিল একটা সুচিন্তিত মানসিক হামলা।

সন্ত্রাসীদের লক্ষ্য শুধুই প্রাণ নেওয়া নয় —
লক্ষ্য ছিল বার্তা দেওয়া, ভয় ছড়ানো, সমাজে বিভাজন তৈরি করা।
একটা এমন বিভাজন, যেখানে সন্দেহ, ভয় ও ঘৃণা জন্মায়…
আর মানুষ একে অপরকে জিজ্ঞাসা করে — “তুমি কে?”

এখন ভাবুন —

যদি লক্ষ্য শুধুই আতঙ্ক ছড়ানো হতো, তাহলে কি সবাইকে হত্যা করা হতো না?

ধর্ম জিজ্ঞেস করে হত্যা কেন?

পুরুষদেরই কেন টার্গেট করা হলো?

নারীদের ছেড়ে দেওয়া কি মানবিকতা ছিল, না একটা পরিকল্পিত কৌশল


আর তারপর আবার হয় সেই একই দৃশ্য —
হিন্দু-মুসলিম বিতর্কে ডুবে থাকা মানুষ ভুলে যায় এই প্রশ্ন করতে,
নিরাপত্তায় গলদ কোথায় ছিল?
এত কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও সন্ত্রাসীরা এলো কীভাবে?
ইন্টেলিজেন্স ইনপুট কোথায় ছিল?
আর থাকলেও, তা উপেক্ষা করল কে?

আসল কথা হল :-


এটা শুধুই সন্ত্রাসী হামলা নয়, এটা ছিল একটা গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।
একটা এমন ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য ছিল —
ভারতকে হিন্দু বনাম মুসলিম বিতর্কে ঠেলে দেওয়া।

কারণ এটা খুব সহজ —
ধর্ম জিজ্ঞেস করো, হত্যা করো, ছেড়ে দাও…
যাতে বেঁচে ফেরাদের দিয়ে ধর্মীয় বিদ্বেষ ও ভয় ছড়ানো যায় এবং রাজনৈতিক ফায়দা তোলা ও বিভাজন করা করা যায়। এটাই তো হয়েছে।

আর যখন এই ভয় আরও বাড়বে,
যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ধর্মীয় বিতর্ক তুঙ্গে উঠবে,
তখন কোনও এক রাজনৈতিক দল থাকবে — যে তাতে হাত সেঁকবে।


কারণ এটা নিশ্চিত —
*যত বেশি হিন্দু-মুসলিম হবে, তত বেশি লাভ হবে তাদের, যাদের এজেন্ডা ঘৃণায় চলে, উন্নয়নে নয়।

তাই আমাদের ভাবতে হবে —

#আমরা কি বারবার এমনই ভাগ হয়ে যাবো?
#প্রতিবার কি কোনও মৃতদেহের ওপর রাজনৈতিক রুটি সেঁকা হবে?
প্রতিটা সন্ত্রাসী হামলা কি আমাদের আরও ভাঙবে?

এই হামলা কেবল নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর ছিল না।
#এটা ছিল ভারতের সামাজিক ঐক্যের ওপর আঘাত, আমাদের বোধের ওপর আঘাত।

সন্ত্রাসীরা ইচ্ছে করেই এমন হামলা করে —
যাতে হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিদ্বেষ বাড়ে,
মানুষ ভয় পায়, ঘৃণা করে…
আর কেউ একজন রাজনৈতিক লাভ তোলে।

আমাদের সবাইকে বুঝতে হবে —
#এটা একটা সন্ত্রাসী হামলা, কোনও ধর্মের চেহারা নয়।
#এটাকে হিন্দু বনাম মুসলিম হিসেবে দেখা মানে সন্ত্রাসীদের জয়।
#আমাদের হার।

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা,

পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলা,


তাই এই ফাঁদে পা দেবেন না। সত্যকে জানুন। ভাবার সময় এসেছে, এখনও যদি না জাগি, তাহলে পরের হামলা শুধু গুলিতে হবে না,আমাদের চিন্তাভাবনার ওপর হবে।

#pahalgam #pok #jammuandkashmir #terrorattack #homeninister #amitshah #news

random24x7, read more,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *